পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্পন্দন

ছবি
স্পন্দন  ******* "হারিয়ে যায় অনেক কিছু হারিয়ে যায় কথা হারিয়ে যায় সময় পিছু অনেক গোপন ব্যথা  হারিয়ে যায় একটু হাসি চোখের পলক ফেলা হারিয়ে যায় মিষ্টি মধুর  গোপন প্রেমের খেলা "                   ¤¤¤ মিষ্টি দে स्पंदन  अनुबाद क देवदीप मुखर्जी ****** " खो जाता है बहुत कुछ  खो जाते हैं शब्द उच्चरित  समय के साथ गुम होती अनेक गुप्त व्यथा ओझल होती वह स्मित हंसी धीरे से नजरें झुकाना गुम होती कहीं  गोपन प्रेम की मीठी मधुर क्रीडा.."                      ¤¤¤ मिष्टी 

ফিরে দেখা

ছবি
 ফিরে দেখা মিষ্টি দে  আজ নতুন করে ভাববো  পুরোনো সব কিছু ভুলে গিয়ে  নতুন স্বপ্ন দেখবো । নতুন আকাশ,  নতুন বাতাস  নতুন পাখির ডাক  আজ মনে হয়, পুরোনো সব দূরে যাক, মুছে যাক। নতুন আলোর হাতছানিতেও আজ মন ভেসে যায়,  কারা যেন খোলা মাঠে ডাকে , আয় চলে আয়। মাথার ওপর নীলের চাদর, পায়ের নিচে সবুজ  এদিক ওদিক চাইছে চোখ,  বড়ো বোকা, বড়ো অবুজ ! নতুন কল্পনায় নীড় বেঁধেছে,  স্বপ্ন সকল দানা বেঁধেছে  নতুন, নতুন উঠছে ঢেউ,  কিসের স্বপ্ন জানে না কেউ  মাঠের মাঝে, না সাগর পারে,  নীল দিগন্তের কোনখানে,  কোনখানে তে বাড়িয়ে হাত,  ডাকছে আমায় কে জানে! পড়বে আছড়ে ,খুঁজছে তীর  জমছে স্বপ্ন, বাড়ছে ভীড় - স্বপ্ন আমার যাবে সেথা, ঢেউয়ের সাথে ভেসে,  তীরের খোঁজে পাল তুলেছে,  দুঃস্বপ্নের শেষে।।

সন্ধিক্ষণ

 #সন্ধিক্ষণ  মিষ্টি দে  শেষের পথে পা বাড়িয়ে  নতুন শুরুর ডাক  কোন পথেতে চলবে জীবন  কোন পথের ই বাঁক  স্মৃতির পাতায় লেখা থাকুক  বিদায় বেলার সুর  নতুন সকাল ডাকছে দেখো  নেই তো সে আর দূর.

জীবন টীকা

 জীবন টীকা মিষ্টি দে আবোল তাবোল লিখবে  ভেবে  কলমখানি নিয়ে - এদিক ওদিক দাগ কাট খালি  কাগজ খানির মাঝে । মাথা মুণ্ডু  নেই যে তার, নেই তো কোনো মানে- তবুও সে লিখে চলে, উপন্যাস ভেবে । সবাই যখন, পাগলী বুড়ি ভেবে  তাকিয়ে খালি হাসে- মুচকি হেসে বুড়ি বলে, পাগলে কি না বলে! খাতার পর খাতা  শেষ ,  কত কি যে লেখা  আবোল তাবোল নয় যে সে, বিশেষ ধরণের টীকা। জীবন শেষে লেখে  বুড়ি  জীবন নিয়ে তথ্য  জীবন মাঝে পাবে তুমি  নতুন সব পথ) স্বপ্ন নিয়ে লিখলো বুড়ি  নতুন এক টীকা  যা শুনলে  মাথা তোমার  হবেই হবে ফাঁকা । "ঘুমের মাঝে আসে যেটা  সেটা স্বপ্ন নয়- স্বপ্ন সেটা যেটা তোর ঘুম টি কেড়ে  লয়" "আপনজন আপন হয়,  পকেট যখন ভাড়ি - খালি হলেই করবে তাড়া  ভীষণ মারামারি"। "জীবন মাঝে ভাঙবে যখন শিশি, বোতল , কাঁচ  শুনবি তখন ঝন্ ঝন্ ঝন্ কি ভিষন আওয়াজ । অজান্তে , অখেয়ালে তোর, ভাঙবে যখন মন  কোন শব্দ পাবিনা তুই সাথে পাবিনা আপনজন ।" জীবন পথে সবাই একা  সঙ্গি কেউ নয় একা  এসেছিস, একাই যাবি মিথ্যা কেন ভয়"। অনেক টীকা লেখে বুড়ি, দিনের পর দিন  শান্তি খোঁজে বুড়ি হলো একদিন অনন্তে বিলীন ।।

মুক্তি প্রার্থনা

ছবি
 মুক্তি প্রার্থনা মিষ্টি দে পূর্ব থেকে পশ্চিমে সূর্য টা  যাচ্ছে ঢলে বোধহয় সূর্য টা গেল অস্তাচলে  ধীরে ধীরে পরিষ্কার আকাশ  প্রথমে লাল, তারপর কালো হয়ে  এলো রাত্রি,  অসলো সর্বনাশ । রাত্রি মানেই বিপন্নতা?  মনে হয় এ সত্য নয়, অকারণ চঞ্চলতা । অসংখ্য তারার আলোচ্ছটায়, চাঁদের জোৎস্নায়  সেও এক নতুন রূপ পায় । রাতের অন্ধকারে তখন,  গোপন প্রেমের গন্ধ পাওয়া যায় । চাঁদের জোৎস্নায়, প্রিয়তমার মুখ , মনের ভেতর জানান দেয় - এক অনবদ্য সুখ । রাতের অন্ধকার, মনে  হয় থাকুক  আরো কিছুক্ষণ থাকুক । কিন্তু এ রাত যদি হয় জোৎস্না বিহীন - মেঘের আড়ালে তারারা  হয়ে পড়ে মলিন- দৃষ্টিহীন পথিকের মতো,  অন্ধকার গ্রাস করে চেতনা,  ধ্রুবতারা বিহীন নাবিকের মতো সব পথ হয় অজানা । তখন অবশেষে, মৃত্যু চায় বাসনা  শুধু রাত্রির এই অভিশাপের থেকে  মুক্তি প্রার্থনা ।।

পট চিত্র

ছবি
  পট চিত্র  মিষ্টি দে ভাষা  বিহীন শব্দ বিহীন গোঙরানো কান্না  অবলম্বন খোঁজে প্রতিনিয়ত  লতানো বৃক্ষের মত আঁকড়ে পাকড়ে বাঁচতে চায়  অলক্ষ্যে নির্মম হাসি  হাসে ভগবান চিড় খাওয়া নৌকায় ভেসে  বৈতরণী পার হবার মিথ্যা প্রচেষ্টা  তবু  স্বপ্নে বাঁধা মন  ইচ্ছার মালা গাঁথে  ঈশ্বরের ভ্রুকুটি কে চালেন্জ  জানিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা শুধু  কোনো এক  অলৌকিক এর প্রতিক্ষায়  বোকা মন বোঝেনা  ওই ঈশ্বর নামে বস্তুটি ই  সকল অলৌকিকতার ধারক ও বাহক  তার পটে আঁকা হয় তার ইচ্ছা চিত্র  পটে আঁকা জলছবির ইচ্ছা আবার কি? শুধু অপেক্ষা শেষ তুলির টানে ।।